বাঁচতে হবে ভাইয়ের মত আলী হোসেন আসছো মাগো প্রতিবছর, থাকছো না-তো কাছে তোমার বুকের মাঝখানে কি, জায়গা কমতি আছে? তুমি নাকি বলো, বাছা মন যে আমার কাঁদে তবে কেন আসো তুমি এত্তো সময় বাদে? আসছো যখন তোমায় নিয়ে, করছে কাড়াকাড়ি তোমার নামের মুখোশ পরে, করছে বাড়াবাড়ি এবার কিন্তু বলবে এসে মা কি তোদের একা সত্যি যদি থাকো তুমি বুঝিয়ে দেবে দেখা। বলবে তুমি কঠিন গলায়, তোমায় নিয়ে যেসব রাজায় লুকিয়ে রেখে বিষের বাঁশি, সুযোগ বুঝে সেসব বাজায় তোমার নামে বিভেদ-বাঁশি শাস্তি দেবে তাদের তুমি জোর গলাতে জানিয়ে দিও একার নয় এ ভারত-ভূমি। এরা বোঝে না মা তোমার মত, মায়ের গর্ভে জাত যত একই মতের একই পথের, হয় না সবাই মায়ের মতো তবু কি মা ফেলতে পারে বনের পশু পাখির মতো বুঝিয়ে দিও শক্ত হাতে বাঁচতে হবে ভাইয়ের মতো ২৫/০৯/২০১৭ ভোর ৫ টা ৩২ মি পাঠকের প্রতিক্রিয়া দেখুন ফেসবুকের
আঁধারের মেওয়া আলী হোসেন আগুনের কি ক্ষমতা থাকে বারুদের আস্ফালন রুখে দেওয়ার? জল প্লাবনকে আটকাবে যদি, তার খিদের কী হবে? এতসব প্রশ্নের কোন মানে হয় না শুধু দেখে যাও আমরা মাথা উচু করে হাঁটছি প্লাবন ঠেলে, জগৎ সভায় ডিঙোচ্ছি এক একটা মাইল ফলক। হোক না তা বারুদ আর বর্বরতার সাঁকোয় চড়ে! বলছি, আগুনকে ভালোবাসো, হোক না তা নৃশংসতার, এই ভেবে, সে অন্ধকারের শত্রু সহ্য করো তাকে সম্ব্রমের বিনিময়ে হলেও এই ভেবে, একদিন সে ভালোবাসার দাগ রেখে যাবে, হোক না, সে দাগের নাম গুজরাট, কিম্বা মনিপুরি কোন অচিন গাঁ নগ্নতার কোন মিছিলেই তো হবে আমাদের রাজাধিরাজের নতুন অভিষেক। এটাই তো রীতি, এটাই তো রেওয়াজ আমাদের। সবুরে মেওয়া ফলে, নগ্নতার আর আঁধারের মেওয়া, সেটাই তো খেয়ে যাই আমরা তারিয়ে তারিয়ে নিশ্ছিদ্র নিরবতায়, চোখ বন্ধ করে ভরসা করা যায়, ভেবে। -------xx------ 👉 ফেসবুকে পড়ুন এখানে ক্লিক করে