স্বাধীনতা দিবস। প্রথম পর্ব, চুয়াত্তরতম বর্ষ মুখভার করা বাতাসের সঙ্গে সমস্ত বীর বিপ্লবী ও স্বাধীনতার সৈনিক, বুক নিংড়ানো উষ্ণতা আর অন্তহীন শ্রদ্ধার সামিয়ানার নীচে বসে আছি আমি নৈবেদ্য হাতে এই শুভক্ষণে প্রকাশ হোক সেই চূড়ান্ত পর্বের রক্তিম সূর্যোদয়ের ইশতিহার, বেজে উঠুক জোটবদ্ধ সাতরঙা সাইরেন। মেঘের আড়ালে ঘাপটি মেরে থাকা বাাজপাখির দাঁত-নখ নপুংসক হোক যাতে, মাকে আমার আর কখনও ধর্ষিতা হতে না হয়। গেয়ে উঠুক সেই শপথ, সেই গান যে, বিশ্বাসের আঁধার আর সংস্কারের কু-মন্ত্রণার ভ্রূণকে প্লাসেন্টায় আঁটকে দেবে মেঘ-মুক্ত আকাশের জন্য নৈবেদ্য সাজাবে; বাতাসে ভাসতে দেবেনা জাত-ধর্ম-বর্ণ-বৈভবের বৈষম্যের সাপলুডুর বীভৎস সুর পরাগ বুকে কুটিল রেণু। --------xx------- পাঠকের প্রতিক্রিয়া দেখুন ফেসবুকের পাতায় । YourQuote
কবি আলী হোসেন : তুমি আসবে বলে তুমি চোখ খোলো দেখো আঁধার রয়েছে আলোর মধ্যে এ আলো তোমার জন্য নয় নিষ্পাপ রোদের মধ্যে আমি তোমার জন্য অপেক্ষা করছি কতকাল! তুমি বলেছিলে, সেখানেই আসবে তুমি শৈশবের বসন্ত গেল। তুমি ছিলেনা একমুঠো যবের আটায় তোমার মুখ এঁকেছি প্রতিদিন কথা দিয়েছিলে নতুন সূর্যের ফসল হয়ে আসবে। থাকবে আমার বামপাঁজরের নিচে দিনান্তে, তুমি এলে না কৈশোরের চঞ্চলতায় তোমাকে এঁকে নিয়েছি খাতায় কচুপাতায় জমা শিশিরের স্ফটিক ছবিতে দাঁড়িয়ে থেকেছি নিষ্পলক হলুদ বারান্দায় তুমি আসবে বলেছিলে তাই। তবুও তুমি এলেনা। কৈশোর চলে গেল ভুলে, গেল ভোরের বাতাস। সময়ের মত দূপুরের তাতে ঘেমেছি,পুড়েছি সেও অনেককাল হল তবু তুমি এলেনা তুমি কি এখনও বন্দি বাস্তিলের দুর্ভেদ্য কুঠরিতে পলাশীর মাঠ হয়ে রাইটার্সের বারান্দায় স্বপ্ন দেখেছি, লাল সালুকে ভেসে আসবে আমার ছোট্ট কু...